ভূমিকা:
bangladesh vs india মধ্যে ক্রিকেট খেলার ইতিহাস দীর্ঘদিনের। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পর, দুই দেশের মধ্যে প্রথম ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৩ সালে।সেই ম্যাচে ভারত ৬ উইকেটে জয়ী হয়। ১৯৭৩ সালের পর থেকে, বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে নিয়মিত ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। দুই দেশের মধ্যে টেস্ট, ওয়ানডে, এবং টি-টোয়েন্টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বর্তমান অবস্থা
বর্তমানে, বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে ক্রিকেট খেলা একটি জনপ্রিয় খেলা। দুই দেশের মধ্যে অনুষ্ঠিত ম্যাচগুলো সবসময়ই উত্তেজনাপূর্ণ এবং আকর্ষণীয় হয়ে থাকে। টেস্ট ক্রিকেটে, ভারতের থেকে বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে আছে। দুই দেশের মধ্যে এখন পর্যন্ত ১৫টি টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে, যার মধ্যে ভারত ১৪টি ম্যাচে জয়ী হয়েছে এবং ১টি ম্যাচ ড্র হয়েছে।
ওয়ানডে ক্রিকেটে
ভারত এবং বাংলাদেশ কিছুটা কাছাকাছি অবস্থানে রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে এখন পর্যন্ত ৫০টি ওয়ানডে ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে, যার মধ্যে ভারত ২৭টি ম্যাচে জয়ী হয়েছে, বাংলাদেশ ১৯টি ম্যাচে জয়ী হয়েছে এবং ৪টি ম্যাচ ড্র হয়েছে। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে, বাংলাদেশ কিছুটা ভালো অবস্থানে রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে এখন পর্যন্ত ২২টি টি- টোয়েন্টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে, যার মধ্যে বাংলাদেশ ১১টি ম্যাচে জয়ী হয়েছে, ভারত ১০টি ম্যাচে জয়ী হয়েছে এবং ১টি ম্যাচ ড্র হয়েছে।
ভবিষ্যৎ
বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে ক্রিকেট খেলা ভবিষ্যতে আরও উন্নত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। দুই দেশের ক্রিকেট দলগুলো প্রতিনিয়ত উন্নতি করছে এবং তাদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশের ক্রিকেট দল যদি আরও উন্নতি করতে পারে, তাহলে তারা ভারতের মতো শক্তিশালী দলের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে সক্ষম হবে।
বাংলাদেশ বনাম ইন্ডিয়া ক্রিকেট ম্যাচের কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা
১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে, বাংলাদেশ ভারতকে ৬ উইকেটে পরাজিত করে। এটি ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেটের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় জয়। ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে, বাংলাদেশ ভারতকে ২৮ রানে পরাজিত করে। এটি ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্বিতীয় বড় জয়। ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে, বাংলাদেশ ভারতকে ১ রানে পরাজিত করে। এটি ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেটের ইতিহাসে তৃতীয় বড় জয়।
বাংলাদেশ বনাম ইন্ডিয়া ক্রিকেট ম্যাচের কিছু উল্লেখযোগ্য ব্যাটসম্যান
বাংলাদেশের জন্য: মুশফিকুর রহিম,সাকিব আল হাসান,মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ,তামিম ইকবাল,লিটন দাস
ভারতের জন্য: বিরাট কোহলি,রোহিত শর্মা,কেএল রাহুল,ঋষভ পন্ত,হার্দিক পান্ডিয়া
বাংলাদেশ বনাম ইন্ডিয়া ক্রিকেট ম্যাচের কিছু উল্লেখযোগ্য বোলার বাংলাদেশের জন্য:
তাসকিন আহমেদ,মুস্তাফিজুর রহমান,শরিফুল ইসলাম,মেহেদী হাসান মিরাজ,নাসুম আহমেদ
ভারতের জন্য: মহম্মদ শামি,জসপ্রিত বুমরাহ,ইশান্ত শর্মা,রবিচন্দ্রন অশ্বিন,যুজবেন্দ্র চাহাল
২০২৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপে
বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯ অক্টোবর, ২০২৩ তারিখে। ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ভারতের মহারাষ্ট্র অ্যাসোসিয়েশন ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। ম্যাচটিতে টস জিতে ভারত ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়। ভারতের ইনিংসটি শুরু করেন রোহিত শর্মা এবং কেএল রাহুল। তারা দুজনে মিলে ভারতের ইনিংসের ভিত্তি গড়েন। রোহিত শর্মা ৯১ রান করে আউট হন। কেএল রাহুল ৬৫ রান করে আউট হন।
ভারতের ইনিংসটি শেষ
হয় ২৬৭ রানে। বাংলাদেশি বোলারদের মধ্যে শরিফুল ইসলাম এবং মেহেদী হাসান মিরাজ দুজনেই ৩টি করে উইকেট নেন। বাংলাদেশের ইনিংসটি শুরু করেন তামিম ইকবাল এবং লিটন দাস। তারা দুজনে মিলে বাংলাদেশি ইনিংসের ভিত্তি গড়েন। তামিম ইকবাল ৮৬ রান করে আউট হন। লিটন দাস ৬৫ রান করে আউট হন। বাংলাদেশের ইনিংসটি শেষ হয় ২৭০ রানে। ভারত জয়ের জন্য ১ রান কম পায়।
ম্যাচের ফলাফল:
ভারত ৯ উইকেটে পরাজিত ম্যাচের সেরা খেলোয়াড়: মুস্তাফিজুর রহমান (বাংলাদেশ)
মুস্তাফিজুর রহমান ৫ ওভারে মাত্র ১০ রান দিয়ে ২টি উইকেট নেন। তিনি ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত
হন।
ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা
তামিম ইকবাল এবং লিটন দাস বাংলাদেশি ইনিংসের ভিত্তি গড়েন। মুস্তাফিজুর রহমান ভারতের ইনিংসে ভাঙন ধরান। ভারত শেষ ওভারে জয়ের জন্য ১ রান কম পায়। ম্যাচের প্রভাব: বাংলাদেশ ম্যাচটি জেতায় তাদের ক্রিকেটের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় জয়ের রেকর্ড ভেঙে দেয়। ম্যাচটি বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত।
বাংলাদেশ বনাম ভারত ক্রিকেট খেলায় জুয়া
বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে ক্রিকেট খেলা সবসময়ই উত্তেজনাপূর্ণ এবং আকর্ষণীয়। এই দুই দলই বিশ্বের সেরা দলগুলির মধ্যে একটি এবং তাদের মধ্যে প্রতিযোগিতা সবসময়ই তীব্র।জুয়াড়িদের জন্য, বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে খেলাগুলিও একটি জনপ্রিয় বিষয়। এই খেলাগুলিতে প্রচুর পরিমাণে অর্থ বাজির জন্য বাজানো হয় এবং ফলাফল প্রায়ই অনিশ্চিত থাকে।
২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে, বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে তিনটি ওয়ানডে ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এইম্যাচগুলিতে, ভারত দুটি ম্যাচ জিতেছে এবং বাংলাদেশ একটি ম্যাচ জিতেছে। এই ম্যাচগুলিতে জুয়াড়িদের মধ্যে বেশ কিছু জনপ্রিয় বাজির সম্ভাবনা ছিল। এর মধ্যে রয়েছে:
ম্যাচের ফলাফল
ম্যাচের উইকেট সংখ্যা
ম্যাচের সেরা ব্যাটসম্যান
ম্যাচের সেরা বোলার
এই সম্ভাবনাগুলিতে জুয়াড়িরা প্রচুর পরিমাণে অর্থ বাজির জন্য বাজিয়েছিলেন।
২০২৪ সালের মার্চ মাসে, বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে দুটি টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। এই ম্যাচগুলিতেও জুয়াড়িদের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অর্থ বাজির জন্য বাজানো হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ বনাম ভারত ক্রিকেট খেলায় জুয়ার ঝুঁকি
জুয়া সবসময়ই ঝুঁকিপূর্ণ। আপনি যতই ভাল গবেষণা করুন না কেন, আপনি কখনই নিশ্চিত হতে পারবেন না যে
আপনি জিতবেন।
বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে ক্রিকেট খেলাগুলি বিশেষভাবে ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। এই খেলাগুলিতে ফলাফল
প্রায়ই অনিশ্চিত থাকে এবং ছোট ছোট ভুলগুলিও বড় প্রভাব ফেলতে পারে।
আজকের ফুটবল খেলা নিয়ে নিউজ রিপোর্ট
জশোর, খুলনা বিভাগ
২০২৩ সালের ১২ ডিসেম্বর
২১ ডিসেম্বর ২০২৩, মঙ্গলবার আজকের ফুটবল খেলার সময়সূচি নিম্নরূপ:
বাংলাদেশ:
বসুন্ধরা কিংস বনাম ওড়িশা এফসি (এএফসি কাপ), বিকেল ৪:৩০টা, ভুবনেশ্বর, ভারত বিশ্ব:
লিভারপুল বনাম আর্সেনাল (প্রিমিয়ার লিগ), রাত ১০:৩০টা, লিভারপুল, ইংল্যান্ড বার্সেলোনা বনাম রিয়াল মাদ্রিদ (লা লিগা), রাত ১২:৩০টা, বার্সেলোনা, স্পেন পিএসজি বনাম ম্যানচেস্টার সিটি (লিগ ১), রাত ১:৩০টা, প্যারিস, ফ্রান্স বাংলাদেশে আজকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খেলা হল বসুন্ধরা কিংস বনাম ওড়িশা এফসি ম্যাচ। এই ম্যাচে বসুন্ধরা কিংস জিতলে তারা গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হবে এবং এএফসি কাপের পরের রাউন্ডে উঠবে।
লিভারপুল বনাম আর্সেনাল ম্যাচটিও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এই ম্যাচে জিতলে লিভারপুল প্রিমিয়ার লিগের শীর্ষে থাকবে। বার্সেলোনা বনাম রিয়াল মাদ্রিদ ম্যাচটিকে স্প্যানিশ ফুটবলের ‘এল ক্লাসিকো’ বলা হয়। এই ম্যাচটি সবসময়ই উত্তেজনাপূর্ণ হয়। পিএসজি বনাম ম্যানচেস্টার সিটি ম্যাচটিও বেশ
বাংলাদেশের জাতীয় ফুটবল দল
আজ দুবাইয়ের আল মাকতুম স্টেডিয়ামে সংযুক্ত আরব আমিরাতের জাতীয় ফুটবল দলের সাথে একটি প্রীতি ম্যাচ খেলেছে। ম্যাচটি ০-০ গোলে ড্র হয়েছে। ম্যাচের শুরু থেকেই উভয় দলই আক্রমণাত্মক খেলার চেষ্টা করেছে। কিন্তু দুটি দলের রক্ষণভাগও ছিল বেশ শক্তিশালী। প্রথমার্ধে কোনো গোল না হলেও দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচের উত্তেজনা বেড়ে যায়।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই বাংলাদেশ একটি সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু মোহাম্মদ ইব্রাহিমের শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।এরপর সংযুক্ত আরব আমিরাতও বেশ কয়েকটি সুযোগ তৈরি করে। কিন্তু তারাও গোল করতে ব্যর্থ হয়। ম্যাচের শেষ দিকে বাংলাদেশ আরেকটি সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু আতিকুর রহমানের শটও লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। ফলেম্যাচটি ০-০ গোলে ড্র হয়।
উপসংহার
ম্যাচের পর বাংলাদেশ দলের কোচ জামাল ভূঁইয়া বলেন, “ম্যাচটি খুবই ভালো ছিল। উভয় দলই ভালো খেলেছে। কিন্তু দুটি দলের রক্ষণভাগও ছিল বেশ শক্তিশালী। ফলে ম্যাচটি ড্র হয়েছে।“সংযুক্ত আরব আমিরাত দলের কোচ ফেলিক্স সান্টিনারও বলেন, “ম্যাচটি খুবই ভালো ছিল। উভয় দলই ভালো খেলেছে। কিন্তু দুটি দলের রক্ষণভাগও ছিল বেশ শক্তিশালী। ফলে ম্যাচটি ড্র হয়েছে।“ এই ম্যাচের মাধ্যমে বাংলাদেশ দল তাদের প্রীতি ম্যাচের সিরিজ শুরু করেছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তারা সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাথে আরেকটি প্রীতি ম্যাচ খেলবে।